Your cart is currently empty!
মধু মানুষের জন্য সৃষ্টিকর্তা প্রদত্ত এক অপূর্ব নিয়ামত । স্বাস্থ্য সুরক্ষা ও যাবতীয় রোগ নিরাময়ে মধুর গুন অপরিসীম । প্রিয়নবী (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম) বলেন, ‘মধুতে আরোগ্য নিহিত আছে। মধুর উপকারিতা:- ১. হৃদরোগ প্রতিরোধ সাহা্য্য করে। ২. দাঁতকে পরিষ্কার আর শক্তিশালী করে; ৩. দৃষ্টিশক্তি ও স্মরণশক্তি বৃদ্ধি করে ৪. মধুর রয়েছে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট, যা রোগ প্রতিরোধে কাজ…
মধুর উপকারিতা:-
১. হৃদরোগ প্রতিরোধ সাহা্য্য করে।
২. দাঁতকে পরিষ্কার আর শক্তিশালী করে;
৩. দৃষ্টিশক্তি ও স্মরণশক্তি বৃদ্ধি করে
৪. মধুর রয়েছে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট, যা রোগ প্রতিরোধে কাজ করে।
৫. তারুণ্য ধরে রাখতে;
৬. রক্ত স্বল্পতায় উপকারি
৭. আলচার ও গ্যাস্ট্রিক রোগের জন্য
৮. দুর্বল শিশুদের মুখের ভেতর পচনশীল ঘায়ের জন্য খুবই উপকারী;
৯. শরীরের বিভিন্ন ধরনের নিঃসরণ নিয়ন্ত্রণে সহায়তা করে এবং উষ্ণতা বৃদ্ধি করে;
১০. ভিটামিন-বি কমপ্লেক্স এবং ক্যালসিয়াম সমৃদ্ধ মধু স্নায়ু এবং মস্তিষ্কের কলা সুদৃঢ় করে;
১১. চুল ও ত্বক ঠিক রাখতে অনন্য ভূমিকা পালন করে;
১২. মধু কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করে;
১৩. ক্ষুধা, হজমশক্তি ও রুচি বৃদ্ধি করে;
১৪. রক্ত পরিশোধন করে;
১৫. শরীর ও ফুসফুসকে শক্তিশালী করে;
১৬. অনিদ্রা থেকে বাঁচতে
১৭. মুখের দুর্গন্ধ দূর করে;
১৮. বাতের ব্যথা উপশম করে;
১৯. মাথা ব্যথা দূর করে;
২০. শিশুদের দৈহিক গড়ন ও ওজন বৃদ্ধি করে;
২১. গলা ব্যথা, কাশি-হাঁপানি এবং ঠাণ্ডা জনিত রোগে বিশেষ উপকার করে;
২২. শিশুদের প্রতিদিন অল্প পরিমাণ মধু খাওয়ার অভ্যাস করলে তার ঠাণ্ডা, সর্দি-কাশি, জ্বর ইত্যাদি সহজে হয় না;
২৩. শারীরিক দুর্বলতা দূর করে এবং শক্তি-সামর্থ্য দীর্ঘস্থায়ী করে;
২৪. আদা, পান, তুলসীর রসের সঙ্গে মধু মিছিয়ে দিনে দু’তিনবার খেলে কাশি কমে যায়।
২৫. শরীরের তাপমাত্রা বৃদ্ধি করে।
প্রাকৃতিক চাকের মধুর বৈশিষ্ট্যঃ
Reviews
There are no reviews yet.